শিরোনাম:
●   আগামীতে কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক ●   বামপন্থী আন্দোলনের প্রবীণ নেতা রণোর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক ●   উপজেলা নির্বাচনের সাথে স্থানীয় পর্যায়ে দায়বদ্ধ ও জবাবদিহিমূলক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কোন সম্পর্ক নেই ●   ধারাবাহিক কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসন সকল বিরোধী রাজনৈতিক দল ও জনগণকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে ●   রেলের ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হটকারি ও মানুষের উপর নতুন অত্যাচারের সামিল ●   কাপ্তাই লেকে বেআইনী অবকাঠামো নির্মাণ বন্ধে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনা দেড় বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি ●   মহান মে দিবস ও শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম ●   সব জিনিসের দাম বাড়লেও কমেছে শ্রমিকের দাম ●   ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে অনতিবিলম্বে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে বলুন ●   কাপ্তাই হ্রদের চারটি উপকেন্দ্র থেকে সাড়ে ১৫ কোটির উর্ধ্বে শুল্ক আয় করেছে বিএফডিসি
ঢাকা, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

Kaler Dabi – কালের দাবী – Online News Portal in Bangladesh
বৃহস্পতিবার ● ২ মে ২০২৪
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » মহান মে দিবস ও শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » মহান মে দিবস ও শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম
৩৪ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ২ মে ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মহান মে দিবস ও শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম

--- সাইফুল হক :: ১ মে শ্রমিকশ্রেণীর আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস। মে দিবস হচ্ছে শ্রমিকশ্রেণীর ঐক্যবদ্ধ লড়াই আর গৌরবের দিন। শ্রমিকশ্রেণীর শ্রেণী সংহতি প্রকাশের দিন; অধিকার আর মুক্তি অর্জনের শপথের দিন। ১৮৮৬ সালে আমেরিকার শিকাগো শহরের হে মার্কেটে ৮ ঘন্টা শ্রম, ৮ ঘন্টা বিশ্রাম ও ৮ ঘন্টা বিনোদনের ন্যায্য মানবিক দাবিতে শ্রমিকদের যৌক্তিক আন্দোলন মালিক আর সরকার পক্ষ গুলি চালিয়ে গুড়িয়ে দিয়েছিল ; শ্রমিকের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছিল। কিন্তু শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের এই আন্দোলন থেমে থাকেনি। আমেরিকা ছাড়িয়ে এই আন্দোলন বিস্তৃত হয়েছে দুনিয়ার নানা মহাদেশে, নানা প্রান্তে।কালক্রমে মে দিবসের চেতনা ট্রেড ইউনিয়ন অধিকারের গন্ডি ছাড়িয়ে রাজনৈতিক চেতনায় শাণিত হয়ে দুনিয়াজুড়ে শ্রমিকশ্রেণী স্বাধীন শ্রেণী হিসাবে সংগঠিত হয়েছে, শোষক বুর্জোয়াশ্রেণীর বিকল্প বিপ্লবী শ্রেণী হিসাবে নিজেকে গড়ে তুলেছে; পৃথিবীর দেশে দেশে শ্রমিকশ্রেণীর নেতৃত্বে বিপ্লব করেছে; পুঁজিবাদী শোষণ-শাসনের নিষ্ঠুর জাতাকল ভেঙ্গে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ে তুলতে নিরন্তর প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।

অধিকার ও মুক্তি অর্জনে আন্তর্জাতিক শ্রমিকশ্রেণীর বিপ্লবী এই উদ্যোগ বহু দেশে সফল হয়েছে; কোথাও কোথাও হোঁচট খেয়েছে, সাময়িকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে। কিন্তু সাম্যভিত্তিক-গণতান্ত্রিক আর মানবিক রাষ্ট্র ও সমাজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকারে নানা প্রান্তে , নানা বৈচিত্র্য নিয়ে দুনিয়াজুড়ে শ্রমিকশ্রেণী তার লড়াই-সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছে। কারণ নিষ্ঠুর পুঁজিতান্ত্রিক ব্যবস্থার নিদান এখনও আন্তর্জাতিক শ্রমিকশ্রেণীর হাতে। তারাই কেবল নিপীড়নমূলক পুঁজিবাদী-সাম্রাজ্যবাদী ব্যবস্থার অবসান ঘটিয়ে সাম্যভিত্তিক গণতান্ত্রিক ও মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে পারে। শ্রমজীবী- মেহনতি জনতার জাগরণ, বিপ্লব আসলে শোষণ-বৈষম্যহীন নতুন সমাজ, নতুন সভ্যতা, নতুন মানবিকতা, নতুন সংস্কৃতি, মানুষে মানুষে নতুন সম্পর্ক প্রতিষ্ঠারই এক মহাযজ্ঞ।

শ্রমিকশ্রেণীর নেতৃত্বে শোষণমুক্ত মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠার বৈশ্বিক এই সংগ্রামে আগু- পিছু আছে,আছে ব্যর্থতা ও বিপর্যয়, কিন্তু অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে এই একবিংশ শতাব্দীতেও শ্রমিকশ্রেণীর এই বৈপ্লবিক সংগ্রাম এগিয়ে নেয়া ও তাকে বিজয়ী করা ছাড়া মানবজাতির মুক্তির আর কোন পথ নেই। বাংলাদেশেও শ্রমিকশ্রেণীর নেতৃত্বে এই সংগ্রামে বিজয়ী হওয়া ছাড়া বাংলাদেশ ও তার শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের মুক্তি নেই।এই সংগ্রামে শ্রমিকশ্রেণী কেবল নিজেকে মুক্ত করবে না, মুক্ত করবে বঞ্চিত- অবদমিত, নির্যাতীত - নিপীড়িত, অবরুদ্ধ- অচলায়তনের গোটা সমাজকে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গৃহীত ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ খুব স্পষ্টভাবেই নতুন রাষ্ট্রের দিশা হিসাবে ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা আর সামাজিক ন্যায়বিচার’ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে। কিন্তু গত ৫৩ বছরে এখানকার সরকার, শাসক দলগুলো বাস্তবে এই অঙ্গীকারের বিরুদ্ধেই অবস্থান গ্রহণ করেছে। সাম্যের পরিবর্তে তারা কুৎসিত বৈষম্য তৈরী করেছে; মানবিক মর্যাদা ধুলায় লুটিয়ে দিয়েছে; সামাজিক ন্যায়বিচারকে জলাঞ্জলি দিয়ে অন্যায় আর অবিচারের রাজত্ব কায়েম করেছে।পাকিস্তানি জমানার মত অনেকটা এক দেশে দুই সমাজ দুই অর্থনীতি কায়েম করা হয়েছে। তারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাম্প্রদায়িকতার বিস্তার ঘটিয়ে চলেছে। বিকৃত জাতীয়তাবাদী চেতনায় আদিবাসী নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠি ও প্রান্তিক মানুষের উপর নির্যাতন-নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে। গণতন্ত্রের পরিবর্তে তারা স্বৈরতন্ত্র আর রাষ্ট্রীয় ফ্যাসিবাদ জোরদার করছে। সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহ নষ্ট ও অকার্যকরি করে দেয়া হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমাদের যে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ও মানবিক হবার কথা ছিল সেই রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে তারা করে তুলেছে পুরোপুরি দমন আর নিপীড়নমূলক। আমলাতন্ত্র, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ জবাবদিহিবিহীন বেপরোয়া স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত। শাসকেরা গোটা রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা এখন রাতারাতি অর্থসম্পদ গড়ার সুযোগ হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মাফিয়া আর দুর্বৃত্তরাই দেশের অর্থনীতি ও রাজনীতি-নিয়ন্ত্রন করছে। ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর মত সম্ভাবনাময় দেশকে এখন লুটের বাজারে পরিণত করা হয়েছে।

অনেক দিন ধরেই দ্রব্যমূল্যের ভয়াবহ উর্ধ্বগতি আর জীবনযাত্রার লাগামহীন ব্যয়বৃদ্ধির কারণে শ্রমিক-মেহনতিদের প্রকৃত আয় কমে গেছে; তাদের খাদ্যগ্রহণ কমে গেছে,লক্ষ লক্ষ গরীব ও শ্রমজীবী মেহনতী মানুষ পুষ্টিহীনতায় আক্রান্ত । বর্তমান বেতনে শ্রমিকদের ১৫ দিন চলাই কঠিন। কেবল গত তিন বছরেই এক কোটি কোটি মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নীচে নেমে এসেছে। আর এই সময়কালে ২০ হাজার নতুন কোটিপতির জন্ম হয়েছে। সরকারের উন্নয়নের গল্প দিয়ে মানুষের পেট ভরছে না।

স্বাধীনতার ৫১ বছর পরও কার্যত: ট্রেড ইউনিয়নসহ শ্রমিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার নেই। শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করার কার্যকরি শ্রম আইন নেই, সংগঠিত হওয়া, ট্রেড ইউনিয়ন করা শ্রমিকদের অধিকার। কিন্তু মালিক ও সরকার তা চায় না। চাপ, হুমকি, চাকুরীচ্যুতি, দমন-নিপীড়নের মাধ্যমে তারা শ্রমিকদেরকে সংগঠিত হতে দেয় না। ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থাসহ নানা বাহিনীকে তারা শ্রমিকদের পিছনে লাগিয়ে রাখে। শ্রমিকদের বাঁচার ন্যায্য আন্দোলনকে মালিক আর সরকার ষড়যন্ত্র হিসাবে আখ্যায়িত করে কথায় কথায় শ্রমিকদের চাকুরী খেয়ে ফেলে। শ্রমিকদের বিভক্ত রাখতে, শ্রমিক আন্দোলনকে দুর্বল রাখতে মালিক আর সরকারের মদদে অসংখ্য দালাল আর সুবিধাবাদী শ্রমিক সংগঠন আর কথিত শ্রমিক নেতাদের তারা জন্ম দিয়ে আসছে।

স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও শ্রমিকশ্রেণীসহ শ্রমজীবী মেহনতি পরিবারসমূহের উপযুক্ত চিকিৎসা, শিক্ষা, বাসস্থান নিশ্চিত হয়নি, শ্রমিক পরিবারসমূহের জন্য দূর্মূল্যের বাজারে রেশনের ব্যবস্থা নেই, নেই মহার্ঘ্য ভাতা, ঝুঁকি ভাতা। আসলে মালিকশ্রেণী ও সরকার তাদেরকে উৎপাদন যন্ত্রের বেশী কিছু মনে করে না।

আর দেশে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোট ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায়, প্রকারান্তরে ভোটের অধিকার না থাকায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শ্রমজীবী-মেহনতি গরীব মানুষ। রাষ্ট্র, রাজনীতি ও সমাজে আগে তাদের যেটুকু গুরুত্ব ও মর্যাদা ছিল, ব্যক্তি মানুষ হিসাবেও তাদের যেটুকু ক্ষমতা ও স্বীকৃতি ছিল এখন তাও আর নেই। ভোটের অধিকার না থাকায় শ্রমজীবী গরীবেরা আরও ক্ষমতাহীন, গুরুত্বহীন, মর্যাদাহীন ও নিঃস্ব হয়েছে।

গণতান্ত্রিক অধিকার না থাকলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় শ্রমিকশ্রেণীসহ শ্রমজীবী-মেহনতি মানুষ, সাধারণ মানুষ। তখন তারা সংগঠিত হতে পারে না, কথা বলতে পারে না, মত প্রকাশ করতে পারে না, এমনকি শান্তিপূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক আইনী পথে আন্দোলন সংগ্রাম জোরদার করতে পারে না। যে কারণে অগণতান্ত্রিক স্বৈরশাসনে, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সবার আগে লড়াইয়ে নামতে হয় শ্রমিকশ্রেণীকে, শ্রমজীবী মেহনতি আপামর জনগণকে। স্বৈরতন্ত্র আর ফ্যাসিবাদ বিরোধী সংগ্রামে জিততে না পারলে শ্রমিকশ্রেণী নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না; দেশ ও জনগণের মুক্তিও নিশ্চিত করতে পারবে না।

তাই শ্রমিকশ্রেণীকেই তাদের অধিকার ও মুক্তি অর্জনে অগণতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী শাসন বিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রামে নেতৃত্বের ভূমিকায় এগিয়ে আসা জরুরী; জরুরী শাসক অধঃপতিত বুর্জোয়াশ্রেণী, তাদের দল ও সরকারের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলের বাইরে এসে স্বাধীন-বিপ্লবী শ্রেণী হিসাবে তাদেরঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করা, জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করা, গণতান্ত্রিক সংগ্রামের বিজয় নিশ্চিত করা। এবারকার মে দিবসে এটাই হোক আমাদের শপথ।

লেখক -সাইফুল হক
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি





উপ সম্পাদকীয় এর আরও খবর

আগামীতে  কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক আগামীতে কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক
সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক
বিপন্ন সভ্যতায় বিপন্ন নারী বিপন্ন সভ্যতায় বিপন্ন নারী
লেনিন মৃত্যু শতবর্ষ : লেনিন পরবর্তী একশো বছর ও রাষ্ট্র - বিপ্লবের প্রশ্ন - সাইফুল হক লেনিন মৃত্যু শতবর্ষ : লেনিন পরবর্তী একশো বছর ও রাষ্ট্র - বিপ্লবের প্রশ্ন - সাইফুল হক
পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছর : চুক্তির মাধ্যমে তিনটি জনগোষ্ঠীর কাছে পার্বত্য চট্টগ্রাম সরকার কৌশলে লিজ দিয়েছেন পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছর : চুক্তির মাধ্যমে তিনটি জনগোষ্ঠীর কাছে পার্বত্য চট্টগ্রাম সরকার কৌশলে লিজ দিয়েছেন
মজলুম জননেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর আজ ৪৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী মজলুম জননেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর আজ ৪৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক একেএম মকছুদ আহমেদ : বাঘ-ভাল্লুক ভরা পাহাড়ে পথ চলায় অতিক্রম করেছে ৫৪ বছর সাংবাদিক একেএম মকছুদ আহমেদ : বাঘ-ভাল্লুক ভরা পাহাড়ে পথ চলায় অতিক্রম করেছে ৫৪ বছর
বিশ্ব বৌদ্ধদের সর্বোচ্চ প্রধান ধর্মীয় উৎসব এবং জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক ভেসাক-দিবস “বুদ্ধ পূর্ণিমা” বিশ্ব বৌদ্ধদের সর্বোচ্চ প্রধান ধর্মীয় উৎসব এবং জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক ভেসাক-দিবস “বুদ্ধ পূর্ণিমা”
বর্ষবরণ আর উৎসবের রঙ কবে সার্বজনীন হবে ? বর্ষবরণ আর উৎসবের রঙ কবে সার্বজনীন হবে ?

আর্কাইভ